অনলাইন ডেস্ক:
জাতিসংঘ শিশু তহবিল ইউনিসেফ ঘোষণা করেছে যে কোভিড–১৯–এর টিকা সংগ্রহ ও বিতরণে সংস্থাটি নেতৃত্ব দেবে। সংস্থাটি বলছে, টিকা যখন পাওয়া যাবে, তখন যেন সব দেশ নিরাপদে, দ্রুত ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে টিকা পেতে পারে।
৪ সেপ্টেম্বর শুক্রবার রাতে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা ফোর এক টুইটে বলেন, ‘এটি কোভিড–১৯ মোকাবিলায় সব সরকার, উৎপাদক ও বহুপক্ষীয় অংশীদারদের অংশীদারত্ব। টিকার জন্য আমাদের সম্মিলিত সাধনায় ইউনিসেফ তার অনন্য শক্তিগুলো কাজে লাগাবে যাতে সব দেশ নিরাপদ, দ্রুত ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে টিকার প্রাথমিক ডোজগুলো পেতে পারে।’
জাতিসংঘ শিশু তহবিল ইউনিসেফ ঘোষণা করেছে যে কোভিড–১৯–এর টিকা সংগ্রহ ও বিতরণে সংস্থাটি নেতৃত্ব দেবে। সংস্থাটি বলছে, টিকা যখন পাওয়া যাবে, তখন যেন সব দেশ নিরাপদে, দ্রুত ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে টিকা পেতে পারে।
৪ সেপ্টেম্বর শুক্রবার রাতে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা ফোর এক টুইটে বলেন, ‘এটি কোভিড–১৯ মোকাবিলায় সব সরকার, উৎপাদক ও বহুপক্ষীয় অংশীদারদের অংশীদারত্ব। টিকার জন্য আমাদের সম্মিলিত সাধনায় ইউনিসেফ তার অনন্য শক্তিগুলো কাজে লাগাবে যাতে সব দেশ নিরাপদ, দ্রুত ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে টিকার প্রাথমিক ডোজগুলো পেতে পারে।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, টিকার জোট দ্য ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স (গ্যাভি), দ্য কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপেয়ার্ডনেস ইনোভেশনস (সিইপআই), পিএএইচও, বিশ্বব্যাংক, বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এবং অন্য শরীকদের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে ইউনিসেফ কাজটি পরিচালনা করবে। কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি সব দেশের জন্য উন্মুক্ত, যাতে কোনো দেশই কোভিডের টিকা থেকে বঞ্চিত না হয়।
বাংলাদেশেরও এই কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটি থেকে টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে। তবে আলাদা করেও বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে টিকা পাওয়ার বিষয়ে যোগাযোগ রক্ষা করে আসছিল। ইউনিসেফের এ ঘোষণায় সেই উদ্যোগগুলোর আর কোনো উপযোগিতা আছে কি না, তা অবশ্য স্পষ্ট নয়।
২৮টি উৎপাদক প্রতিষ্ঠান ইউনিসেফের সঙ্গে ২০২৩ সাল পর্যন্ত টিকা উৎপাদনের পরিকল্পনা করেছে, যাতে আগামী এক থেকে দুই বছরে, ইউনিসেফের ভাষায় ‘নজিরবিহীন পরিমাণে’ টিকা উৎপাদন সম্ভব হয়। এ জন্য উৎপাদকদের বিপুল বিনিয়োগও প্রয়োজন হবে।
ইউনিসেফ বলছে, গুরুত্বর্পূণ একটি পদক্ষেপ হিসেবে ১৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিজস্ব অর্থায়নে রাজি দেশগুলো কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটির সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করবে, যাতে করে ঝুঁকির্পূণ বিনিয়োগের মাধ্যমে বড় আকারে টিকা উৎপাদনের ক্ষমতা বাড়ানো সম্ভব হয়।